বিশ্ব

করোনাভাইরাসে বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ নাগরিকের মৃত্যু

করোনা ভাইরাসে বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ নাগরিকের মৃত্যু দেশে করোনায় মৃত্যু

করোনাভাইরাসে বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ নাগরিকের মৃত্যু ।।করোনা আতঙ্কে বাতিল হলো চিত্রনায়িকার হানিমুন ।।করোনা আতঙ্কের মধ্যেই রাস্তায় ভুটান প্রধানমন্ত্রীর জীবাণুনাশক বিতরণ ।।করোনা থেকে বাঁচতে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ১১ পরামর্শ ।। Death in B.C. care home believed to be first COVID-19 fatality in Canada

করোনাভাইরাসে বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ নাগরিকের মৃত্যু ।। যুক্তরাজ্যে করোভাইরাসে আক্রান্ত বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত এক ব্রিটিশ নাগরিকের মৃত্যু হয়েছে। সংক্রমণ ধরা পড়ার মাত্র পাঁচ দিনের মাথায় গত রোববার ম্যানচেস্টারের একটি হাসপাতালে তিনি মারা যান।

বিবিসি বাংলা’র প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, গত ২৯ ফেব্রুয়ারি ৬০ বছরের ওই ব্রিটিশ-বাংলাদেশি ইতালি সফর করে ফিরেছিলেন। হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার পাঁচ দিনের মাথায় তার মৃত্যু হয়।

তার ছেলে জানান, নানা ধরনের অসুস্থতা ছিল তার বাবার, যা নিয়ে তিনি বেশ ভুগছিলেন। কোলেস্টরেল, আর্থ্রাইটিস, হৃদরোগ, অ্যাজমা, শ্বাসকষ্ট।তবে এসবের পরও তিনি মোটামুটি ভালো ছিলেন। তিনি শতভাগ সুস্থ ছিলেন না। কিন্তু মোটামুটি ভালো ছিলেন।

তার ছেলে আরও জানান, ইতালি থেকে ফেরার পর গত ৩ মার্চ মাস্ক পরে কাছের হেলথ সেন্টারে গিয়েছিলেন তার বাবা। চিকিৎসক তাকে মাস্ক পরে থাকার কারণ জিজ্ঞাসা করায় তিনি ইতালি থেকে আসার কথা জানান। সঙ্গে সঙ্গে তাকে আলাদা করে নিয়ে করোনাভাইরাস পরীক্ষা করা হয়। ভাইরাসের উপস্থিতি পাওয়া যাওয়ার পর কোয়ারেন্টাইনে রাখা হয় তাকে।

তিনি আরও জানান, ‘হাসপাতালে প্রথম দিকে বাবার অবস্থা স্থিতিশীল ছিল। আমাদের সবাইকে বাড়িতে অবস্থান করতে বলা হয়।কিন্তু তারপর ডাক্তাররা জানান, তার রক্তে যথেষ্ট অক্সিজেন যাচ্ছে না। তার হৃদস্পন্দন অনিয়মিত। এভাবেই চলছিল কয়েকদিন। তারপর রোববার তিনি মারা যান।

করোনা আতঙ্কে বাতিল হলো চিত্রনায়িকার হানিমুন

বিয়ের আসরে রোদেলা জান্নাত ও খালেদ সুজন। ছবি : ফেসবুক থেকে নেওয়া

 মহামারি আকারে ছড়িয়ে পড়েছে মরণঘাতী করোনাভাইরাস। এ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে বিশ্বব্যাপী মৃত্যুর মিছিল যেন থামছেই না। চীন থেকে ছড়িয়ে পড়া ভাইরাসটি অবশেষে ঢুকে পড়েছে বাংলাদেশেও। বিশ্বজুড়েই চলছে করোনা আতঙ্ক।

এদিকে, চলতি বছর ২০ ফেব্রুয়ারি হঠাৎ বিয়ের পিঁড়িতে বসেন চিত্রনায়িকা রোদেলা জান্নাত। বর মডেল ও অভিনেতা খালেদ সুজন। দুই পরিবারের উপস্থিতিতে রাজধানীর একটি রেস্তোরাঁয় তাদের বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন হয়। কথা ছিল, হানিমুনে দুবাই ও মিসর যাবেন তারা। কিন্তু করোনাভাইরাস আতঙ্কে আপাতত বাতিল করা হয়েছে তাদের হানিমুন পরিকল্পনা। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন রোদেলা জান্নাত।

তিনি বলেন, ‘হানিমুনে দুবাই ও মিসরে যাওয়ার ইচ্ছা ছিল। কিন্তু করোনাভাইরাসের কারণে হানিমুন ট্যুর বাতিল করেছি। পরিস্থিতি ঠিক হলে তখন সিদ্ধান্ত নেব।’

মডেলিং আর অভিনয় দিয়ে মিডিয়ায় পা রাখেন খালেদ সুজন। ‘বেপরোয়া’ ছবিতে খলচরিত্রে অভিনয় করে আলোচনায় আসেন তিনি। অন্যদিকে ‘শাহেনশাহ’ ছবিতে শাকিব খানের বিপরীতে অভিনয় করে সবার নজরে আসেন রোদেলা জান্নাত। গত শুক্রবার ৭৩টি সিনেমাহলে ছবিটি মুক্তি দেওয়া হয়েছে।

শাকিব-রোদেলার পাশাপাশি ‘শাহেনশাহ’ ছবিতে আরও আছেন জনপ্রিয় চিত্রনায়িকা নুসরাত ফারিয়া। শামীম আহমেদ রনির পরিচালনায় ছবির বিভিন্ন চরিত্রে আরও অভিনয় করেছেন মিশা সওদাগর, উজ্জ্বল, আহমেদ শরিফ, অনুভব মাহবুব, লিটন হাসমিসহ আরও অনেকে।

করোনা আতঙ্কের মধ্যেই রাস্তায় ভুটান প্রধানমন্ত্রীর জীবাণুনাশক বিতরণ

ভুটানেও করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ঘটেছে। তবে একজন মাত্র ব্যক্তি ভাইরাসটিতে আক্রান্ত হয়েছেন। এক মার্কিন নাগরিক দেশটিতে বেড়াতে আসলে তার দেহে করোনাভাইরাস ধরা পড়ে। এ খবর প্রকাশের পরপরই আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে গোটা দেশে।

মাস্ক-জীবাণুনাশক কিনতে ফার্মেসিগুলোতে হুমড়ি খেয়ে পড়ছে মানুষজন। এর মধ্যেই দেশটির রাজধানী থিম্পুতে প্রধানমন্ত্রী লোটে শেরিং নিজে একটি পিকআপভ্যানের ওপর দাঁড়িয়ে জনগণের মধ্যে জীবাণুনাশক বিতরণ করছেন। খবর দ্য স্টার এর।

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে শেয়ার করা সেই ছবিতে দেখা যায়, দেশটির প্রধানমন্ত্রী নিজে একটি পিকআপ ট্রাকের ওপর দাঁড়িয়ে জনগণের মধ্যে জীবাণুনাশক বিতরণ করছেন। পাশে দেশটির স্বাস্থ্য বিভাগের কর্মীরাও রয়েছেন।

বলা হয়েছে, ওইদিন তিনটি স্পটে জনপ্রতি ১০০ মিলিলিটার করে বিনামূল্যে জীবাণুনাশক বিতরণ করা হয়েছে। জীবাণুনাশক সংগ্রহ করতে কমলা রঙের পোশাক পরিহিত কর্মীদের কাছে পাত্র নিয়ে হাজির হওয়ার পরামর্শ দেয়া হয়েছে। পাশাপাশি, দেশের ধনী ব্যক্তিদেরও অসচ্ছ্বল মানুষদের মাস্ক-জীবাণুনাশক দিয়ে সহযোগিতা করার অনুরোধ জানিয়েছে ভুটান সরকার।

করোনা থেকে বাঁচতে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ১১ পরামর্শ

বিশ্বজুড়ে আতঙ্ক সৃষ্টি করা করোনা ভাইরাসে মৃত্যুর সংখ্যা বেড়েই চলেছে। একের পর এক দেশে নতুন করে ছড়িয়ে পড়ছে কোভিড-১৯। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সর্বশেষ প্রতিবেদন অনুযায়ী আক্রান্ত দেশের সংখ্যা ১০৯। তবে করোনা ভাইরাসের মূলে যে বিষয়টি উঠে এসেছে তা হচ্ছে অসচেতনতা। তাই আতঙ্কিত না হয়ে সচেতন হওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।

১. নিয়মিত সাবান বা এলকোহলের উপস্থিতি আছে এমন হ্যান্ডওয়াশ ব্যবহার করুন। কারণ ভালভাবে দুই হাত সাবান বা হ্যান্ডওয়াশ দিয়ে ঘষে বিশুদ্ধ পানিতে ধুয়ে নিলে ভাইরাস ধ্বংস হয়ে যায়।

২. হাঁচি-কাশি আছে এমন মানুষ থেকে অন্তত ৩ ফুট দূরত্ব বজায় রেখে চলুন। কারণ হাঁচি কাশির সময় মানুষের মুখ থেকে তরল নির্গত হয়। আশপাশের বাতাসেও তখন জীবাণু মিশে ছড়িয়ে পড়ে। সেক্ষেত্রে করোনার জীবাণু বাহক কারো হাঁচি কাশি থেকে আপনার মাঝেও ছড়াতে পারে। তাই জনসমাগম ঘটানো থেকে বিরত থাকুন।

৩.নিজের চোখ, নাক, মুখ স্পর্শ করা থেকে বিরত থাকুন। কারণ হাত দিয়ে আমরা নানা বস্তু স্পর্শ করে থাকি। তাই হাতে জীবাণু থাকার সম্ভাবনা থাকে। তাই বারবার চোখ, নাক, মুখ স্পর্শ করলে হাত থেকে শরীরে খুব দ্রুত সংক্রমণ হতে পারে।

৪.আপনি যদি হাঁচি, কাশি বা সামান্য জ্বরেও ভুগে থাকেন তবে ভ্রমণ এড়িয়ে চলুন। ভ্রমণে থাকা অবস্থায় অসুস্থ হলে বা হাঁচি কাশির হলে দ্রুত ডাক্তারের পরামর্শ নিন।

৫.শিশুদের ক্ষেত্রে বাড়তি সতর্ক থাকুন। শুধু কোভিড-১৯-ই নয়, শিশুরা যাতে কোনো রকম ভাইরাসে আক্রান্ত না হয় সে দিকে খেয়াল রাখতে হবে। কোনো শিশুকে করোনা আক্রান্ত মনে হলে বা আক্রান্ত হলে তার সাথে ভালো আচরণ করুন। তার যত্ন নিন।

৬.অবশ্যই শ্বাস প্রশ্বাসের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে হবে। এতে মুখমণ্ডল ঢেকে রাখার বিকল্প নেই। এ ক্ষেত্রে মাস্ক ব্যবহার করা উত্তম। তবে আপনার ব্যবহৃত মাস্কটি কতোটা স্বাস্থ্য সম্মত তা নিশ্চিত করতে হবে। একটি মাস্ক একবার ব্যবহারের পর পরিষ্কার না করে আবার ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকুন।

৭.হাঁচি-কাশির সময় টিস্যু ব্যবহার করতে হবে। এতে করে নিজে এবং আশপাশের মানুষ করোনা বা কোভিড-১৯ থেকে সুরক্ষিত থাকবে। অবশ্যই টিস্যু নির্দিষ্ট স্থানে ফেলতে হবে। যত্রতত্র ফেললে ভাইরাস ছড়িয়ে পড়তে পারে অন্যদের মাঝে।

৮.আপনি যদি জ্বর, হাঁচি, কাশি বা শ্বাস কষ্ট হয় তবে,নিজে থেকেই দ্রুত ডাক্তারের পরামর্শ নিন। অসুস্থ বোধ করলে বাসায় থাকুন। ডাক্তারর পরামর্শ মেনে চলুন। কারণ প্রতিটি দেশের পরিবেশ পরিস্থিতি সেখানকার ডাক্তার বা সরকারি স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা পর্যবেক্ষণ করছেন। তাই তাদের পরামর্শ মেনে চলার বিকল্প নেই।

৯.কোভিড-১৯ ভাইরাস ছড়িয়ে পড়েছে এমন দেশ বা এলাকা থেকে কেউ নিরাপদ এলাকায় আসলে তাকে অন্তত ১৪ দিন পর্যবেক্ষণ করতে হবে। পর্যবেক্ষণ কালে আশঙ্কাজনক ব্যক্তিকে অন্যদের চেয়ে আলাদা করতে হবে। এতে ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ার ঝুঁকি কমে যায়।

১০.খাবার ভালোভাবে রান্না করে খান। কাঁচা মাংস খাওয়া থেকে বিরত থাকুন। রান্নার সময় ডিম বা অন্য খাবার ভালোভাবে সেদ্ধ করুন। এতে খাবারে কোনো জীবাণু থাকলে সেটি আগুনে ধ্বংস হয়ে যাবে। একই সাথে অসুস্থ অথবা মৃত পশুর মাংস খাওয়া থেকে বিরত থাকুন।

১১.আপনার বাসার আসবাবপত্র বা ব্যবহারের জিনিস, তৈজসপত্র এন্টিসেফ্টিক (বস্তু জীবাণু মুক্ত করার তরল) দিয়ে পরিষ্কার করুন।জামাকাপড় এমনকি ঘর পরিষ্কারের ব্রাশও ভালোভাবে প্রতিদিন পরিষ্কার করুন।

দুবাইয়ে আরও দুই বাংলাদেশি করোনার কবলে

সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইয়ে নতুন করে ১৪ জনের শরীরে করোনাভাইরাস ধরা পড়েছে। এদের মধ্যে দুজন বাংলাদেশি নাগরিকও রয়েছেন। এর আগেও দেশটিতে দুজন বাংলাদেশি করোনায় আক্রান্ত হন। তথ্যটি নিশ্চিত করেছে দেশটির স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। দুবাইয়ে মোট চারজন বাংলোদেশি করোনায় আক্রান্ত হলো।

আরব আমিরাতের ইংরেজি জাতীয় দৈনিক গালফ নিউজের সোমবারের প্রতিবেদনে স্বাস্থ্য ও প্রশমন মন্ত্রণালয়ের বরাতে বলা হচ্ছে, আজকের ১৪ জন নিয়ে দেশটিতে করোনাভাইরাস সংক্রমিত কোভিড-১৯ নামক রোগে আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়ালো ৫৯ জনে। ইতোমধ্যে সিঙ্গাপুরে পাঁচ বাংলাদেশি করোনা আক্রান্ত হয়েছেন।

স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের দেওয়া বিবৃতিতে জানানো হয়, আজ নতুন করে যে ১৪ জন করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হলে তাদের মধ্যে চারজন আমিরাতের নাগরিক। এছাড়া বাংলাদেশের দুজন ছাড়াও ইতালির তিন, নেপালের দুই এবং রাশিয়া, ভারত ও সিরিয়ার একজন করে নাগরিক করোনা আক্রান্ত হয়েছেন।

চীনের উহান শহর থেকে বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়া করোনাভাইরাসে লক্ষাধিক মানুষ এখন আক্রান্ত। শতাধিক দেশে বিস্তার লাভ করা কোভিড-১৯ রোগে আক্রান্ত হয়ে প্রাণ হারানো মানুষের সংখ্যা এখন ৩ হাজার ৮১৬ জন। চীনের পর ৩৬৬ মত্যৃ নিয়ে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ অবস্থানে আছে ইতালি। ইরানে মৃতের সংখ্যা ১৯৪।

করোনাভাইরাসের বিস্তার ও সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণেল লক্ষ্যে আগামীকাল থেকে স্কুল ও বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা করেছে মধ্যপ্রাচ্যের দেশ কাতার। সোমবার দেশটির সরকার এই ঘোষণা দিয়েছে। তবে কাতারে ১৫ জন করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হলেও এখনো কারও মৃত্যু হয়নি।

এদিকে করোনার বিস্তার ঠেকাতে সৌদি আরবে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। স্থানীয় সময় সোমবার থেকে এই নির্দেশনা কার্যকর হবে। পরবর্তী নির্দেশনা না দেওয়া পর্যন্ত দেশের সব বিদ্যালয়, বিশ্ববিদ্যালয়সহ সব রকমের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকবে বলে জানিয়েছে দেশটির সরকার।

Death in B.C. care home believed to be first COVID-19 fatality in Canada

 

VANCOUVER — Canada reported what’s believed to be its first COVID-19 death on Monday after a man died at a seniors care home in North Vancouver, health officials said.

Provincial health officer Dr. Bonnie Henry and Health Minister Adrian Dix announced news of the death, which occurred at Lynn Valley Care Centre. It was previously announced on the weekend that two elderly residents of the facility had been diagnosed with the virus.

Henry said the diagnoses followed an earlier diagnosis of a worker at the care home, making the cases especially concerning as examples of community transmission.

The two health officials described the situation at the care centre as an “outbreak.”

Earlier Monday, the country’s top doctor urged Canadians to avoid travelling on all cruise ships to protect against the spread of the novel coronavirus.

Chief public health officer Dr. Theresa Tam had previously advised Canadians to think twice about cruises, but she toughened her warning due to what she described as a changing global situation.

“Cruise ships have passengers from around the world who may be arriving from areas with known or unknown spread of the novel coronavirus,” she told a news conference.

The update came as Canada prepares to repatriate 237 Canadians aboard a cruise ship that’s expected to dock in California later Monday.

Foreign Affairs Minister Francois-Philippe Champagne confirmed the government has chartered a plane to fly the Canadians aboard the Grand Princess to the air force base in Trenton, Ont.

There are 21 people diagnosed with COVID-19 aboard the Grand Princess, which is carrying more than 3,500 people from 54 countries. There’s no word on the nationalities of the patients.

Tam said passengers will be screened for symptoms before they board the plane, and those who exhibit them will stay in the U.S. for further assessment. Passengers without any symptoms will be quarantined for 14 days upon their arrival in Canada.

However, Champagne warned Canadian travellers there is no guarantee more government flights will come to the rescue in the future.

“People will be on notice obviously of the danger associated with getting into a cruise line at this stage, and therefore we will look at cases on a case-by-case basis,” he said.

He said the circumstances involved in the repatriation of citizens from the Grand Princess are “exceptional,” in part because the American government asked for Canada’s help and the cruise line will be paying the cost.

As of Monday, there were six cases of COVID-19 in Canada believed to be linked to the previous voyage of the Grand Princess cruise ship.

That included a man in his 40s from the Edmonton area who was confirmed as a patient on Sunday. He had recently travelled to the United States, but health officials believe the source of the infection is more likely to have been a travel companion who had sailed on the Grand Princess.

A presumptive case reported in Quebec on Sunday was also likely linked to cruise travel, although officials did not specify which ship.

Meanwhile, the federal government promised a “whole-of-country” effort was underway to respond to the coronavirus, even as several provinces reported new confirmed or presumptive cases.

Deputy Prime Minister Chrystia Freeland wrote the provincial and territorial leaders asking them to inform the federal government of their state of readiness and any shortages they’re facing ahead of Friday’s first ministers meeting in Ottawa. The meeting will include discussions on the potential impact of the spreading virus on the country’s health care system and its economy.

In her letter, she noted the federal government is already leading a bulk procurement of personal protective equipment.

Anxieties over the virus contributed to a new plunge in the already-volatile North American stock market, which nosedived as the price of oil collapsed and the loonie plunged against the U.S. dollar.

The rout at the start of trading triggered circuit breakers on the stock markets in Canada and the United States that temporarily put a halt to trading.

In Ontario, three new cases announced Monday brought the total in the province to 34.

One patient, a man in his 50s, recently travelled to Germany and the other two cases are a man in his 80s and a woman in her 70s who were recently in Iran, health officials said.

British Columbia’s numbers rose to 32 from 27, while Alberta said it was facing three new presumptive cases, bringing the total in the province to seven.

One Alberta case has been confirmed while the others remain presumptive awaiting confirmation by the National Microbiology Lab in Winnipeg, according to Deena Hinshaw, the province’s chief medical officer.

There are now more than 110,000 cases worldwide, with the largest group still in China. But massive outbreaks have developed outside the virus’s epicentre, including in South Korea, Iran and Italy.

In Canada there are more than 70 confirmed and presumptive cases, including 34 in Ontario, 32 in British Columbia, seven in Alberta and four in Quebec.

This report by The Canadian Press was first published March 9, 2020.

সর্বশেষ সংবাদ     
কানাডার সংবাদ
দেশ-বিদেশের টাটকা খবর আর অন্যান্য সংবাদপত্র পড়তে হলে cbna24.com
সুন্দর সুন্দর ভিডিও দেখতে হলে প্লিজ আমাদের চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করুন

 

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

fifteen + 9 =