করোনা মোকাবেলায় বাংলাদেশকে ডব্লিউএইচও ‘রেসপন্স’ নির্দেশনা দিয়েছে। এতে বাংলাদেশের জন্য আটটি করণীয় নির্দেশ করেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ( ডব্লিউএইচও) বাংলাদেশ বিষয়ক ৬ নম্বর সিচুয়েশন রিপোর্ট ৭ এপ্রিল প্রকাশ করেছে। এর সংক্ষিপ্ত কোড হলো ‘রেসপন্স’। আর : রেডি হিউম্যান রিসোর্সেস (মানবসম্পদ প্রস্তুতকরণ), ই: এক্সপান্ড ল্যাবরেটরি টেস্টিং, ( ল্যাব পরীক্ষার সম্প্রসারণ), এস: সাসটেইন রোবাস্ট সার্ভিলেন্স (টেকসই পর্যবেক্ষণ নিশ্চিত করা), পি : প্রায়োরেটাইজ কেস ম্যানেজমেন্ট, ( রোগী ব্যবস্থাপনায় অগ্রাধিকার), ও: অর্গানাইজ হেলথ ফ্যাসিলিটিজ (স্বাস্থ্য সুবিধাদি সংগঠিত করা), নেটওয়ার্ক এন্ড কোঅর্ডিনেট, এস: সিকিউর ফান্ডিং এন্ড সাপ্লাইজ ( অর্থায়ন ও সরবরাহ নিশ্চিত করা) এবং ই : এনসিওর ইনফেকশন কন্ট্রোল( সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণ নিশ্চিত করা)।
ডব্লিউএইচও’র ওই প্রতিবেদনে বলা হয়, গত ৫ এপ্রিল প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাতির উদ্দেশ্য দেওয়া ভাষণে বাংলাদেশ সরকারের নেওয়া পদক্ষেপের বিবরণ দেন। প্রতিবেদনে বলা হয়, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ডব্লিউএইচও’র গাইডলাইন অনুযায়ী বিভিন্ন ধরনের পদক্ষেপের ঘোষণা দেন এবং ৭২ হাজার ৭৫০ কোটি টাকার( যা জিডিপির আড়াই শতাংশ) একটি বিশেষ প্যাকেজ ঘোষণা করেন।
বাংলাদেশকে ডব্লিউএইচও!
এতে বলা হয়, ২০২০ সালের ৬ এপ্রিল ইনস্টিটিউট অফ এপিডেমোলোজি এন্ড ডিজিজ কন্ট্রোল এন্ড রিসার্চ (আইইডিসিআর) এর ঘোষণা অনুযায়ী, বাংলাদেশে কেস ফার্টিলিটি (আক্রান্তের তুলনায় মৃত্যুহার) হল ৯ দশমিক ৭৬ ভাগ।
রিপোর্ট আরো বলা হয় ৬ এপ্রিলের মধ্যে ৩৬১০ টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়। তার মধ্যে ঢাকার বাইরে করা হয়েছে শতকরা ১১ ভাগ নমুনা সংগ্রহ।গত ২৪ ঘন্টায় সারা দেশ থেকে ৫৫০ টি নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে । এরমধ্যে ঢাকার বাইরে করা হয়েছে শতকরা ২৩ ভাগ। মোট ১২৬ টি।
রিপোর্টে বলা হয়, চৌদ্দটি ল্যাবে বর্তমানে টেস্ট চলছে ।
সূত্রঃ মানবজমিন
বাঅ/এমএ
দেশ-বিদেশের টাটকা খবর আর অন্যান্য সংবাদপত্র পড়তে হলে cbna24.com
সুন্দর সুন্দর ভিডিও দেখতে হলে প্লিজ আমাদের চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করুন