বিশ্ব মহামারী করোনা ভাইরাস (COVID-19) নিয়ে আলোচনা
বিশ্বে মহামারী আকারে ছড়িয়ে পড়া করোনাভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা ও মৃত্যুর সংখ্যা বেড়েই চলেছে । কো।ভিড-১৯ এর বিশ্বজোড়া মহামারীর মধ্যে অনেক দেশই লকডাউন শিথিল করেছে। কেউ কেউ পুরোপুরি করোনা মুক্ত বলেও দাবি করেছে। কিন্তু এমন দাবি খুব বেশি ফলপ্রসূ হওয়ার আশা দেখছেন না বিশেষজ্ঞরা। তারা মনে করছেন ভাইরাসটি আবার ফিরে আসতে পারে। হতে পারে দ্বিতীয় পর্যায়ের মহামারী।
ইতোমধ্যে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে লকডাউন শিথিল করাতে করোনা ফিরে আসতে দেখা গেছে। সঙ্গত কারণে বিশ্লেষকরা মনে করছেন কার্যকর টিকা আবিষ্কারের আগে করোনা থেকে নিরাপদ নয় গোটা বিশ্ব।
বিধি নিষেধ তুলে নিলে সংক্রমণের হার বাড়তেই থাকবে। তবে এজন্য বিকল্প কিছু পন্থা ভেবে রাখতে হবে। যা সংক্রমণকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারবে। বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থার নাওকো ইশিকাওয়ার বলেছেন, লকডাউন শিথিল করলে মানুষের মধ্যে স্বভাবতই সংক্রমণ বাড়বে। জনগণের মধ্যে রোগ প্রতিরোধের কোন ব্যবস্থা নেই। কার্যকর এবং সবার হাতে পৌঁছানোর মতো টিকা না পাওয়া পর্যন্ত আমরা সবাই ঝুঁকিতেই থাকব।তবে ভাইরাসটির দ্বিতীয় পর্যায়ের এই সংক্রমণ নিয়ে সারাবিশ্ব এখন শঙ্কিত। অতীতে যেসব মহামারী দেখা গেছে সেখানেও দ্বিতীয় পর্যায়ের এই সংক্রমণ দেখা গেছে।
শুধু চীন বা বাংলাদেশ নয় এই অভিজ্ঞতা এর মধ্যেই দেখা গেছে জাপানেও। জাপানের হোক্কাইডো অঞ্চলে ফেব্রুয়ারির শেষের দিকে কঠোর লকডাউন ছিল। মার্চ মাসের মাঝামাঝি সময়ে নতুন আক্রান্তের সংখ্যা দিনে এক-দুটিতে কমে এসেছিল। ব্যবস্থাগুলো এত ভাল কাজ করেছিল যে জরুরী অবস্থা প্রত্যাহার করা হয়েছিল এবং এপ্রিলের মধ্যে স্কুলগুলো আবার খুলে দেয়া হয়েছিল। কিন্তু মে মাসে এসেই হোক্কাইডো সংক্রমণের মাত্রা বেড়ে যাওয়াতে আবার জরুরী অবস্থা জারি করতে হয়েছিল। দ্বীপটিতে আকস্মিকভাবে সংক্রমণের দ্বিতীয় ধাপ দেখা দেয়। চিকিৎসা শাস্ত্রের ভাষায় সেকেন্ড ওয়েভ বলতে মহামারী একবার কমে যাওয়ার পর আবার নতুন করে ছড়ানোকে বোঝায়।
এশিয়াতে কয়েকটি বিচ্ছিন্ন এলাকায় যেমন আবার করোনাভাইরাস ফিরে এসেছে । আবার কোথাও পুরো অঞ্চলে হঠাৎ যাওয়ার ঘটনাও আছে । তবে সেগুলো দ্বিতীয় পর্যায়ের মহামারী কিনা সেটা অনুমান করা কঠিন । লন্ডনের ইউনিভার্সিটি কলেজের জীববিজ্ঞানী জেনিফার রন এক স্বাক্ষাতকারে বলেছেন করোনাভাইরাস সংক্রমণের দ্বিতীয় পর্যায় আসবে কিনা সেটা নিয়ে আর সংশয় নেই। তবে কখন আসবে আর তা কেমন ধ্বংসাত্মক হবে সেটাই দেখার বিষয়। একই বিষয়ে হুঁশিয়ার করেছে বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)। তারা বলছে ভাইরাসটি কখনও নির্মূল হবে না । হয়তো সাধারণ ফ্লুর মতো এটি আমাদের মাঝে ফিরে আসবে । এটিকে সঙ্গে নিয়েই চলতে হবে । সেক্ষেত্রে প্রথম পর্যায়ের যে ধাক্কা অর্থাৎ মহামারী সেখান থেকে শিক্ষা নিয়ে ভাইরাসটি মোকাবেলা করতে হবে । তবে অন্যান্য সতর্কতামূলক ব্যবস্থার সঙ্গে ভাইরাসটির জন্য একটি কার্যকর প্রতিষেধক আবিষ্কারের দিকেও নজর রাখা হচ্ছে । প্রাণঘাতী করোনা ভাইরাস হয়তো কখনোই নির্মূল হবে না বলে সতর্ক করেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। সংবাদ সম্মেলনে মাইক রায়ান বলেন, ভ্যাকসিন পাওয়া গেলেও ভাইরাসটি নিয়ন্ত্রণে ‘ব্যাপক প্রচেষ্টার’ দরকার পড়বে ।
বৈশ্বিক মহামারী কোভিড ১৯ এ আক্রান্তের দিক থেকে প্রথম ২০ টি দেশের তালিকা এখানে দেওয়া হল । বৈশ্বিক মহামারী কোভিড ১৯ এ বিশ্বের মোট মৃত্যুর ৮৮% বেশী মৃত্যু নিম্নের দেলগুলোতে হয়েছে । যদিও বাংলাদেশ, সৌদি আরব ও কাতার আক্রান্তের সংখ্যার দিক থেকে প্রথম ২০টি দেশের মধ্যে হলেও মৃত্যর সংখ্যা তুলনামূলকভাবে অনেক কম । বিশ্বে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ও মৃত্যু কোনোভাবেই যেন নিয়ন্ত্রণে আনা যাচ্ছে না । দিন দিন বেড়েই চলেছে । এক দেশে কমছে তো বাড়ছে অন্য দেশে । গত ১১ জানুয়ারি করোনার সংক্রমণে প্রথম মৃত্যু দেখেছিল বিশ্ব । ৯ জুন দূপুর ৩ টায় এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত বিশ্বের ২১৩টি দেশ ও অঞ্চলে দ্রূত ছড়িয়ে পড়া করোনাভাইরাসে বিশ্বে আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে ৭২ লক্ষ ৬৬ হাজার ছাড়িয়েছে এবং বিশ্বে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৪ লক্ষ ১১ হাজার ছাড়িয়েছে। পাশাপাশি সুখবর হল এই যে, বিশ্বব্যাপী এ পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ৩৫ লক্ষ ৭৭ হাজারের অধিক মানুষ। অক্রান্তের সংখ্যার দিক থেকে এখনও শীর্ষ দেশের তালিকায় রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র । ক্যানাডার নিকটতম প্রতিবেশী যুক্তরাষ্ট্রে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ২০ লক্ষ ৩৪ হাজার ছাড়িয়েছে, মৃতের সংখ্যা ১ লক্ষ ১৩ হাজার ছাড়িয়েছে এবং এ পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রে সুস্থ হয়েছেন ৭ লক্ষ ৭৬ হাজারের অধিক মানুষ। প্রাণঘাতী এই ভাইরাসের উৎপত্তি চীনের হুবেই প্রদেশের উহান শহর থেকে হলেও চীনকে ছাড়িয়ে এখন চীন থেকেও ২৫ গুণের বেশি মৃত্যুর দেশ হয়ে উঠেছে যুক্তরাষ্ট্র। আক্রান্তের দিক থেকে বর্তমানে ২য় স্হানে রয়েছে ব্রাজিল । ব্রাজিলে এ পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছে ৭ লক্ষ ১৯ হাজার ৪৪৯ জন, ব্রাজিলে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩৭ হাজার ৮৪০ জন এবং এবং ব্রাজিলে সুস্থ হয়েছেন ৩ লক্ষ ২৫ হাজারের অধিক মানুষ । এরপরের ৩য় অবস্থানে রাশিয়ায় আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে বর্তমানে দাড়িয়েছে ৪ লক্ষ ৮৫ হাজার ২৫৩ জন, রাশিয়ায় মৃতের সংথ্যা ৬ হাজার ১৪২ জন এবং রাশিয়ায় এ পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ২ লক্ষ ৪২ হাজারের অধিক মানুষ । ৪র্থ স্হান বৃটেন বা যুক্তরাজ্যে এ পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছে ২ লক্ষ ৮৯ হাজার ১৪০ জন এবং যুক্তরাজ্যে এ পর্যন্ত মারা গেছেন ৪০ হাজার ৮৮৩ জন । ৫ম স্হানে রয়েছে স্পেন । স্পেনে এ পর্যন্ত মোট আক্রান্ত হয়েছে ২ লক্ষ ৮৯ হাজারের অধিক মানুষ, স্পেনে মারা গেছেন এ পর্যন্ত ২৭ হাজার ১৩৬ জন । ৬ষ্ঠ স্হান ভারতে আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে বর্তমানে দাড়িয়েছে ২ লক্ষ ৭৪ হাজার ৭৫৮ জন, ভারতে মৃতের সংথ্যা ৭ হাজার ৭১৯ জন এবং ভারতে এ পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ১ লক্ষ ৩৪ হাজারের অধিক মানুষ । ৭ম স্হান ইতালিতে এ পর্যন্ত মোট আক্রান্ত হয়েছে ২ লক্ষ ৩৫ হাজার ৫৬১ জন, ইতালিতে এ পর্যন্ত মারা গেছেন ৩৪ হাজার ৩৪ জন এবং এ পর্যন্ত ইতালিতে সুস্থ হয়েছেন ১ লক্ষ ৬৮ হাজারের অধিক মানুষ। ৮ম স্হান পেরুতে এ পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছে ১ লক্ষ ৯৯ হাজার ৬ ৯৬ জন , পেরুতে এ পর্যন্ত মারা গেছেন ৫ হাজার ৫৭১ জন এবং সুস্থ হয়েছেন ৮৯ হাজারের অধিক মানুষ। ৯ম স্হান জার্মানিতে এ পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছে ১ লক্ষ ৮৬ হাজার ৪৬১ জন, জার্মানিতে মৃতের সংথ্যা ৮ হাজার ৮১২ জন এবং জার্মানিতে সুস্থ হয়েছেন ১লক্ষ ৭০ হাজারের অধিক মানুষ । ১০ম স্হান ইরানে আক্রান্তের সংখ্যা ১ লক্ষ ৭৫ হাজার ৯২৭ জন, ইরানে মৃতের সংখ্যা এ পর্যন্ত ৮ হাজার ৪২৫ জন এবং ইরানে এ পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ১ লক্ষ ৩৮ হাজারের অধিক মানুষ । একাদশ স্হান তুরষ্কে এ পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছে ১ লক্ষ ৭২ হাজার ১১৪ জন , তুরষ্কে এ পর্যন্ত মারা গেছেন ৪ হাজার ৭২৯ জন এবং এ পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ১ লক্ষ ৪৪ হাজারের অধিক মানুষ । আক্রান্তের দিক থেকে দ্বাদশ স্হান ফ্রান্সে এ পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছে ১ লক্ষ ৫৪ হাজার ৫৯১ জন, এ পর্যন্ত ফ্রান্সে মৃতের সংখ্যা ২৯ হাজার ছাড়িয়েছে এবং ফ্রান্সে সুস্থ হয়েছেন ৭১ হাজারের অধিক মানুষ । ১৩ তম স্হান চিলিতে এ পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছে ১ লক্ষ ৪২ হাজার ৭৫৯ জন এবং চিলিতে এ পর্যন্ত মারা গেছেন ২ হাজার ২৮৩ জন এবং এ পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ৯৫ হাজারের অধিক মানুষ । ১৪তম স্হান মেক্সিকোতে এ পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছে ১ লক্ষ ২০ হাজার ১০২ জন , মেক্সিকোতে এ পর্যন্ত মারা গেছেন ১৪ হাজার ৫৩ জন এবং মেক্সিকোতে এ পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ৮৭ হাজারের অধিক মানুষ । ১৫তম স্হান সৌদি আরবে এ পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছে ১ লক্ষ ৮ হাজার ৫৭১ জন , সৌদি আরবে এ পর্যন্ত মারা গেছেন ৭৮৩ জন এবং এ পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ৭৮ হাজারের অধিক । ১৬তন স্হান পাকিস্তানে এ পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছে ১ লক্ষ ৮ হাজার ৩১৭ জন , এ পর্যন্ত মারা গেছেন ২ হাজার ১৭২ জন এবং পাকিস্তানে এ পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ৩৫ হাজারের অধিক মানুষ । ১৭ তম স্হান বৈশ্বিক মহামারী কোভিড -১৯-এ ক্যানাডায় এ পর্যন্ত আক্রানত রোগীর সংখ্যা বেড়ে ৯৬ হাজার ২৪৪ ছাড়িয়েছে, ক্যানাডায় এ পর্যন্ত মৃতের সংথ্যা মৃতের সংখ্যা ৭ হাজার ৮৪৯ জন এবং এ পর্যন্ত ক্যানাডায় সুস্থ হয়েছেন ৫৫ হাজারের অধিক মানুষ । ক্যানাডার ক্যুইবেক প্রদেশেই আক্রান্ত হয়েছে ৫৩ হাজার ১৪৫ জন যা ক্যানাডার অর্ধেক থেকেও বেশী এবং ক্যুইবেকে এ পর্যন্ত মারা গেছেন ৫ হাজার ২৯ জন যা ক্যানাডার ৬০% অধিক । ক্যানাডার মধ্যে ক্যুইবেক প্রদেশ ও মন্ট্রিয়ল হয়ে গেছে Epicenter of COVD-19 Pandemic. অন্টারিও প্রদেশে এ পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছে ৩০ হাজার ৮৫৭ জন এবং অন্টারিও প্রদেশে এ পর্যন্ত মারা গেছেন ২ হাজার ৫১৯ জন । ১৮তম স্হান চীনে আক্রান্তের সংখ্যা ৮৩ হাজারেরও অধিক, চীনে মৃতের সংখ্যা ৪ হাজার ৬৩৪ জন এবং এ পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ৭৮ হাজারের অধিক মানুষ । ১৯তম স্হান কাতারে আক্রান্ত হয়েছে ৭১ হাজার ৮৭৯জন, কাতারে এ পর্যন্ত মারা গেছে ৬২ জন। আক্রান্তের সংখ্যার দিক থেকে বাংলাদেশ প্রথম ২০টি দেশের মধ্যে একটি দেশ; ২০ তম আক্রান্তের দেশ বাংলাদেশে এ পর্যনত আক্রান্ত হয়েছে ৭১ হাজার ৬৭৫ জন, বাংলাদেশে এ এ পর্যন্ত মারা গেছেন ৯৭৫ জন এবং বাংলাদেশে সুস্থ হয়েছেন ১৫ হাজারের অধিক মানুষ।
আগামীকাল এ আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যা অনেক বেড়েও যেতে পারে । যদি Miraculously আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যা আর না বারতো, কত না খুশী হতাম । ।প্রাণঘাতী এই ভাইরাসের কবলে আন্তর্জাতিক ব্যবসা বানিজ্য, চাকুরী, অর্থনীতি, পর্যটন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, খেলাধুলা-সবকিছুতেই একধরনের ভয়াবহ সুনামী বা অচলাবস্থা সৃষ্টি হয়েছে । অনেক দেশই জীবিকার তাগিদে Lock down তূলে অর্থনৈতিক ক্াক্রম চালু শুরু করেছে । তবে সতর্কতার সহিত কয়েকটি স্বাস্থ্যবিধি মেনেই Factory, দোকানপাট, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠান খুললে করোনাভাইরাস প্রতিরোধ অবশ্যই সহজ হবে।
এতএব করোনাভাইরাস প্রতিরোধে Vaccine বের হওয়ার আগে ও এর কার্যকরী ঔষধ বের হওয়ার আগে সতর্কতার সহিত কয়েকটি স্বাস্থ্যবিধি মেনেই চলতে হবে । আসুন আমরা বৈশ্বিক মহামারীর এহেন উৎকন্ঠিত ও বিপর্যস্ত পরিসহিতিতে নিজে বেঁচে থাকি এবং অপরকেও বাঁচতে দেই। কোনভাবেই আতঙ্কিত না হয়ে সচেতন হওয়ার বা জনসচেতনতার পরামর্শ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা বা বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। বৈশ্বিক মহামারী করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে দয়াকরে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার নিয়ম মেনে চলি ও নিজ নিজ সরকারের ও স্বাস্হ্যদফতরের নিয়ম বা Guidelines মেনে চলি ।
সূত্র: Worldometer data ও করোনা ভাইরাস সংক্রান্ত বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যম
বিদ্যুৎ ভৌমিক , কলামিষ্ট, লেখক ও সিবিএনএ’এর উপদেষ্টা, মন্ট্রিয়ল, ক্যানাডা, ৯ জুন ২০২০
সি/এসএস
দেশ-বিদেশের টাটকা খবর আর অন্যান্য সংবাদপত্র পড়তে হলে cbna24.com
সুন্দর সুন্দর ভিডিও দেখতে হলে প্লিজ আমাদের চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করুন