Bangladesh serves as a model for rest of the world: US Assistant Secretary of State Julieta Noyes; Bangladesh considers USA an important partner: Ambassador Imran
Washington DC, 31st March, 2023 —The US Assistant Secretary of State for the Bureau of Population, Refugees and Migration, Ambassador Julieta Valls Noyes, has said rebuilding the country after the 1971 war, and now forging the path toward economic growth, inclusion and development, Bangladesh serves as a model in many ways for the rest of the world.
Ambassador Julieta Noyes applauded Bangladeshi leadership and generosity as a host over one million Rohingya refugees. In 2017, hundreds of thousands of Rohingyas fled genocide in Burma, and Bangladesh opened its doors and the people of the country opened their arms and hearts for the refugees, she said.
US Assistant Secretary of State Julieta Valls Noyes was addressing as the “Guest of Honour” a reception hosted by Bangladesh Embassy in Washington DC on Thursday (March 30) evening on the occasion of the 53rd Independence and National Day.
Bangladesh Ambassador to the USA Muhammad Imran gave the welcome address at the function held at the Bangabandhu Auditorium of the Embassy.
Ambassador Julieta Valls Noyes said more than half a century of friendship, Bangladesh and the United States have strengthened cooperation across broad range sectors. The two countries have built close trade and investment ties fueled by vibrant diaspora community and strong business links, she said.
She mentioned that Bangladesh and the USA are deepening defense and development partnership to build the safer and more prosperous future now and for generations to come.
Ambassador Julieta Noyes said she is proud that the US is the single largest donors to the Rohingya crisis. The USA is eager to continue and expand their collaboration with Bangladesh to address the host communities’ needs and advance durable solutions for Rohingya refugees, she said.
On behalf of the USA and its government, the US Assistant Secretary of State congratulated the people of Bangladesh on the occasion of their Independence and National Day.
Bangladesh Ambassador Muhammad Imran, in his speech, paid deep homage to Father of the Nation Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman and three million martyrs of the Great War of Liberation.
He said Bangladesh considers the USA an important and valuable partner in its journey towards emerging as a peaceful and prosperous nation and looks forward to working closely with the United States for stronger economic ties.
Ambassador Imran said Bangladesh attaches high importance to its long-standing partnership with the United States. He said Bangladesh was encouraged by the words of encouragement and appreciations in the messages of President Joe Biden and Secretary of State Antony Blinken on its Independence and National Day.
Regarding the Rohingya issue, the Ambassador extended Bangladesh’s sincere thanks to the United States for its steadfast support and commitment to a durable solution of the Rohingya crisis.
Mr. J Chapman Petersen, State Senator from Virginia, Dr. Ahmad Kaikaus, Alternate Executive Director in World Bank, Ms Afreen Akhter, US Deputy Assistant Secretary, the Bureau of South and Central Asian Affairs, the US Department of State, President of US Chapter Awami League Dr. Siddiqur Rahman, ambassadors and diplomats of differing countries, senior officials of the US government and members of the Bangladeshi diaspora were present on the occasion.
Later, Bangladesh Ambassador Muhammad Imran and Guest of Honour Ambassador Julieta Noyes and other guests cut a cake marking the Independence and National Day. Counsellor (Political-III) of Bangladesh Embassy Ms Shamima Yeasmin Smrite conducted the function.
বাংলাদেশ বাকি বিশ্বের জন্য মডেল হিসেবে কাজ করছে: মার্কিন সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী জুলিয়েটা নয়েস; বাংলাদেশ যুক্তরাষ্ট্রকে গুরুত্বপূর্ণ অংশীদার মনে করে: রাষ্ট্রদূত ইমরান
ওয়াশিংটন ডিসি, 31শে মার্চ– জনসংখ্যা, শরণার্থী ও অভিবাসন বিষয়ক মার্কিন সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী জুলিয়েটা ভালস নয়েস বলেছেন 1971 সালের মুক্তিযুদ্ধের পরে দেশ পুনর্গঠন এবং বর্তমানে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি, অন্তর্ভুক্তি ও উন্নয়নের পথ তৈরি করে, বাকি বিশ্বের কাছে আজ বাংলাদেশ একটি মডেল হিসেবে কাজ করছে।
অ্যাম্বাসেডর জুলিয়েটা নয়েস ১০ লাখেরও বেশি রোহিঙ্গা শরণার্থীকে আশ্রয় প্রদানে বাংলাদেশি নেতৃত্ব ও উদারতার ভূয়সী প্রশংসা করেন। তিনি উল্লেখ করেন 2017 সালে কয়েক লক্ষ রোহিঙ্গা বার্মায় সংগঠিত গণহত্যা থেকে বাঁচার জন্য পালিয়ে এসেছিল, এবং বাংলাদেশ তাদের জন্য দরজা খুলে দিয়েছে এবং দেশের মানুষ তাদের সাহায্যের হাত ও হৃদয় উন্মুক্ত করে দিয়েছে।
৫৩তম স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে বৃহস্পতিবার (৩০ মার্চ) সন্ধ্যায় ওয়াশিংটন ডিসিতে বাংলাদেশ দূতাবাস আয়োজিত এক সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে যুক্তরাষ্ট্রের সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী জুলিয়েটা ভালস নয়েস “সম্মানিত অতিথি” হিসেবে বক্তব্য রাখার সময় এ কথা বলেন।
দূতাবাসের বঙ্গবন্ধু মিলনায়তনে আয়োজিত অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন যুক্তরাষ্ট্রে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ ইমরান।
অ্যাম্বাসেডর জুলিয়েটা ভালস নয়েস বলেন, বন্ধুত্বের অর্ধ শতাব্দীরও বেশি সময় ধরে বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্র ব্যাপক পরিসরে সহযোগিতা জোরদার করেছে। তিনি বলেন দুই দেশ অভিবাসীদের এবং শক্তিশালী ব্যবসায়িক সংযোগের মাধ্যমে ঘনিষ্ঠ বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সম্পর্ক গড়ে তুলেছে।
তিনি উল্লেখ করেন যে বাংলাদেশ এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বর্তমান এবং আগামী প্রজন্মের জন্য নিরাপদ এবং আরও সমৃদ্ধ ভবিষ্যত গড়তে প্রতিরক্ষা ও উন্নয়ন অংশীদারিত্ব আরও জোরদার করছে।
অ্যাম্বাসেডর জুলিয়েটা নয়েস বলেন তিনি গর্বিত যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র রোহিঙ্গা সংকটে একক বৃহত্তম দাতা দেশ। তিনি উল্লেখ করেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের সাথে তাদের সহযোগিতা অব্যাহত রাখতে এবং সম্প্রসারণ করতে আগ্রহী, যাতে তারা স্থানীয় সম্প্রদায়ের চাহিদা মেটাতে এবং রোহিঙ্গা সমস্যার টেকসই সমাধানকে এগিয়ে নিতে পারে।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং সরকারের পক্ষ থেকে মার্কিন সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী বাংলাদেশের জনগণকে তাদের স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে অভিনন্দন জানান।
বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ ইমরান তার বক্তব্যে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং মহান মুক্তিযুদ্ধে জীবন উৎসর্গকারী সকল শহিদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
তিনি বলেন বাংলাদেশ একটি শান্তিপূর্ণ ও সমৃদ্ধ দেশ হিসেবে আবির্ভূত হওয়ার পথে যুক্তরাষ্ট্রকে একটি গুরুত্বপূর্ণ ও মূল্যবান অংশীদার বলে মনে করে এবং শক্তিশালী অর্থনৈতিক সম্পর্কের জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সাথে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করার জন্য আগ্রহী।
রাষ্ট্রদূত ইমরান বলেন বাংলাদেশ যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দীর্ঘস্থায়ী অংশীদারিত্বকে অত্যন্ত গুরুত্ব দেয়। তিনি বলেন, স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবসে প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন এবং সেক্রেটারি অফ স্টেট এন্টনি ব্লিঙ্কেন-এর বার্তায় উৎসাহ ও প্রশংসা বাংলাদেশকে উৎসাহিত করেছে।
রোহিঙ্গা ইস্যু প্রসঙ্গে রাষ্ট্রদূত এই সংকটের টেকসই সমাধানে অকুণ্ঠ সমর্থন ও অঙ্গীকারের জন্য যুক্তরাষ্ট্রকে বাংলাদেশের আন্তরিক ধন্যবাদ জানান।
ভার্জিনিয়ার স্টেট সিনেটর জে চ্যাপম্যান পিটারসেন, বিশ্বব্যাংকের বিকল্প নির্বাহী পরিচালক ড. আহমদ কায়কাউস, ডেপুটি এসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারী, দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়া বিষয়ক ব্যুরো, মার্কিন পররাষ্ট্র দফতর, মিজ আফরিন আখতার, যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের সভাপতি ড. সিদ্দিকুর রহমান, বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত ও কূটনীতিকবৃন্দ, মার্কিন সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ এবং উল্লেখযোগ্য সংখ্যক প্রবাসী বাংলাদেশি অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
পরে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ ইমরান ও সম্মানিত অতিথি রাষ্ট্রদূত জুলিয়েটা নয়েস এবং অন্যান্য অতিথিরা স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে কেক কাটেন। অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন বাংলাদেশ দূতাবাসের কাউন্সেলর (পলিটিক্যাল-৩) শামীমা ইয়াসমিন স্মৃতি।
এসএস/সিএ
দেশ-বিদেশের টাটকা খবর আর অন্যান্য সংবাদপত্র পড়তে হলে CBNA24.com
সুন্দর সুন্দর ভিডিও দেখতে হলে প্লিজ আমাদের চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করুন
আমাদের ফেসবুক পেজ https://www.facebook.com/deshdiganta.cbna24 লাইক দিন এবং অভিমত জানান