মত-মতান্তর

জলবায়ু কন্যা গ্রেটা থুনবার্গ, সাড়া জাগানো পরিবেশ ও জলবায়ু কর্মী

জলবায়ু-কন্যা-গ্রেটা-থুনবার্গ
জলবায়ু কন্যা গ্রেটা থুনবার্গ কোন দেশের নাগরিক, জানেন কী? তিনি হলেন সুইডেনের একজন স্কুল শিক্ষার্থী ও আন্তর্জাতিকভাবে সাড়া জাগানো পরিবেশ সচেতক জলবায়ু কর্মী।
 Greta Thunberg was nominated for the Nobel Peace prize in 2019 at the age of 16  ।।

গ্রেটা থুনবার্গ (Greta Thunberg) ২০০৩ সালের ৩ জানুয়ারি সুইডেনে জন্মগ্রহণ করেন । গ্রেটা থুনবার্গ সাড়া জাগানো পরিবেশ জলবায়ু কর্মী  । তার মাতার নাম মালেনা এরম্যান যিনি সুইডেনে একজন অপেরা শিল্পী এবং তার পিতার নাম স্ভান্তে থুনবার্গ যিনি হলেন একজন অভিনেতা ।তার দাদার নাম ওলফ থুনবার্গ যিনি একজন অভিনেতা ও পরিচালক ছিলেন । জলবায়ু কন্যা গ্রেটা থুনবার্গ হলেন সুইডেনের একজন স্কুল শিক্ষার্থী  সাহসী, সৎ, Straight forward, অতি  নিবেদিতপ্রাণ পরিবেশ সচেতক কর্মী ।

গ্রেটা থুনবার্গ হলেন এমন সৎ, সাহসী  ও নিবেদিতপ্রাণ পরিবেশ সচেতক জলবায়ু কর্মী যিনি মাএ ১৫ বছর বয়সে জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলায় অবিলম্বে কার্যকর প্রদক্ষেপ গ্রহণের জন্য সুইডেন সংসদের বাইরে দাড়িয়ে প্রতিবাদ শুরু করেন। তখন থেকে তিনি নিবেদিতপ্রাণ জলবায়ু কর্মী হিসেবে পরিচিতি পান এবং তার নাম দেশেবিদেশে ছড়িয়ে পড়ে।

২০১৮ সালের নভেম্বরে তিনি জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলায় স্কুলে অবরোধের ডাক দেন, প্রতি শুক্রবার জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলায় ছাএ আন্দোলনের সূচনা করেন যার নাম দেওয়া  Friday For Future. ২০১৮ সালের আগস্টে তিনি ব্যক্তিগতভাবে এই প্রতিবাদ শুরু করেন এবং সেটি সে সময় মিডিয়াতে প্রচুর সাড়া ফেলেছিল।

২০১৮ ডিসেম্বরে জাতিসংঘের জলবায়ু সম্মেলনে জলবায়ু কন্যা গ্রেটা থুনবার্গ (Greta Thunberg) এক গুরুত্ব ভাষন দেন এবং এরপর এই জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলার তার আন্দোলন আরও বেগবান হয় বিশ্বের অনেক দেশে। ২০১৯ সালের ১৫ মার্চ ১১২টি দেশের আনুমানিক ৪০ লক্ষ শিক্ষার্থী তার ডাকে সাড়া দিয়ে জলবায়ু প্রতিবাদ কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করেন।



গ্রেটা থুনবার্গ জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলায় তার এই কার্যক্রমের জন্য অনেক পুরস্কার ও সম্মাননা পেয়েছেন । ২০১৯ সালের মার্চে নরওয়ের তিন জন সংসদ সদস্য তাকে শান্তিতে নোবেল পুরস্কারের জন্য মনোনীত করে । ২০১৯ সালে Time magazine এর জরীপে, বিশ্বের ১০০ জন খুবই প্রভাবশালী ব্যক্তিদের মধ্যে একজন হলেন গ্রেটা থুনবার্গ ।

২০১৮ সালের নভেম্বরে গ্রেটা থুনবার্গ প্রথম টিইডিএক্স আলোচনায় বলেন যে, তিনি আট বছর বয়সে প্রথম জলবায়ু পরিবর্তনের কথা শুনতে পান কিন্তু তিনি বুঝতে ব্যর্থ হন কেন এ বিষয়ে কোন পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি । ১১ বছর বয়সে তিনি হতাশ হয়ে পড়েন এবং কথা বলা বন্ধ করে দেন । পরবর্তীতে তাকে বেশ কিছুদিন চিকিৎসা দেওয়া হয় । তিনি তার আলোচনায় বলেন, তার disorder মধ্যে অন্যতম ছিল তিনি যখন প্রয়োজন শুধুমাত্র তখন কথা বলতেন ।

এই জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলার  আন্দোলন নিয়ে জলবায়ু কন্যা গ্রেটা থুনবার্গ বলেন, “আমার অনেকটা এমন মনে হচ্ছিল যে, আমি যদি এটা সম্পর্কে প্রতিবাদ না করি তাহলে ভিতরে ভিতরে আমি মারা যাচ্ছিলাম । গ্রেটা থুনবার্গ আরও বলেন আমি আশায় বেঁচে থাকিনা ।আমি একটু আশা করিনা ।আমি গর্জে উঠতে চাই । আমি বিদ্রোহের আগুন লাগাতে চাই ।“তার পিতা তার বিদ্যালয়ে যাওয়া বন্ধ করাকে মেনে নিতে পারেননি কিন্তু বলেছিলেন, আমার মেয়ে ঘরে বসে থাকতে পারে অখুশিভাবে অথবা সে বাইরে যেয়ে প্রতিবাদ করতে পারে যা সে চেয়েছিল ও প্রতিবাদ করছে ।

গ্রেটা কার্বনের প্রভাব কমাতে তার পরিবারের সব সদস্যকে ভেগানে বা Vegetarian পরিণত করেন ও বিমানে ভ্রমণ বাদ দিতে বলেন বা  তিনি নিজেও Vegetarian ও বিমানে  ভ্রমণ  করেন না । তিনি racing yacht করে Europe থেকে আটলান্টিক মহাসাগর পাড়ি দিয়ে UN Climate Action Summit এ বক্তব্য দিতে New York  আসেন September 2019.

আরও পড়ুনঃ পাল্টাপাল্টি হামলার হুমকি




 

I wholeheartedly praise Greta Thunberg because at the age of only 15 she became one of the most well known persons on earth by virtue of her outstanding activities regarding climate change that drew world wide support and attention. She was nominated for Noble Prize in 2019. According to Time Magazine in 2019, she is one of the 100 most influential persons on earth at the age of only 16. With her signature double braids and stern demeanor,  Greta Thunberg inspired a movement called Friday for Future, in which thousands of children have walked out of school in locally and  globally coordinated strikes. Greta Thunberg’s presence in Montreal created even much more interest in the climate march. An estimated five hundred thousand people thronged the streets of Montreal on Friday, the 27th September 2019 in a climate march that turned the city’s downtown into a sea of placard-waving climate change protesters. This was the largest rally in the history of both Montreal and Quebec. The driving forces behind the march were students, and classes at many high schools, colleges and universities were cancelled for the day. Many Montreal businesses, unions and community organizations also closed so their employees could attend the demonstration. Swedish climate activist Greta Thunberg participated in the climate change protest rally in Montreal. The Prime Minister of Canada Justine Trudeau and Green Leader Elizabeth May also joined the march what used to be the largest of a series of marches taking place across Canada. Liberal Leader and Prime Minister of Canada Justin Trudeau met teenaged Swedish climate activist Greta Thunberg and praised her work. Montreal Mayor Valérie Plante, who has been outspoken about climate change and made public transit free for the day, gave Thunberg the keys to the city following the march. It was also a global climate march taking place in many countries urging for reducing green house gas emission drastically with a view to saving our mother earth from collapsing  under the movement of Greta Thunberg known as Friday for Future.



At an April 2019 meeting at the European Parliament in Strasbourg with Members of the European Parliament and EU officials, Greta Thunberg with brave heart chided those present “for three emergency Brexit summits and no emergency summit regarding the breakdown of the climate and the environment”. She said the world is facing its “sixth mass extinction” and said: “We have not treated this crisis as a crisis; we see it as another problem that needs to be fixed. But it is so much more than that. It’s an existential crisis, more important than anything else.”

She does not fly by airplane because of airplanes’ high emissions of gases. To reach New York for the United Nations speech, on Sept. 23, she was offered a ride on the Malizia II, a racing yacht that used solar panels and underwater generator turbines to avoid producing carbon emissions, according to a statement from Greta’s team. Swedish climate activist Greta Thunberg boldly glared at U.S. President Donald Trump at the U.N. shortly after her speech where she called endless economic growth a ‘fairy tale.’ (Andrew Hofstetter/Reuters). On 23 September 2019, Thunberg addressed the assembled world leaders at the 2019 UN Climate Action Summit held in New York City. Greta Thunberg’s passion reached deep into our hearts when she angrily called on world leaders at the U.N. to stop the suffering and dying, to stop entire ecosystems from collapsing. Thunberg did something many of the most powerful people in the world will find harder to swallow: she thrust a knife into the beating heart of conventional economics. “We are at the beginning of a mass extinction, and all you can talk about is money and fairy tales of eternal economic growth. How dare you!” 16 years old Swedish climate change crusader Greta Thunberg galvanized the world’s young people to demand action on climate change and also demonstrated confidence in speaking truth to power with her defiant condemnation of world leaders at the 74th session of United Nations General Assembly for their inaction on fighting climate change.

আরও পড়ুনঃ একজন মীজান রহমান এবং কিছু স্মৃতি



Greta Thunberg also addressed the crowd at the end of the climate change protest in Montreal on 27th September 2019 by saying, “We are not in school today, you are not at work today, because this is an emergency, and we will not be bystanders,” said the 16-year-old climate crusader whose bold activism has made headlines around the world. She further said “Some would say we are wasting lesson time. We say we are changing the world. So that when we are older, we will be able to look our children in the eyes and say that we did everything we could back then.”

On 11 December 2019, Thunberg addressed the COP25 in Madrid in Spain “In just three weeks, we will enter a new decade, a decade that will define our future. Right now we are desperate for any sign of hope. Well, I’m telling you, there is hope. I have seen it but it does not come from the governments or corporations. It comes from the people. The people who have been unaware but are now starting to wake up. And once we become aware, we change. People can change. People are ready for change. And that is the hope because we have democracy and democracy is happening all the time.”

Source: Wikipedia and Google search

Bidyot Bhowmik | Former professor, writer and advisor to CBNA | 4th January 2020

আরও পড়ুনঃ ‘এটা কেবল শুরু’, বললো মার্কিন ওয়েবসাইটে হামলাকারীরা

আরও পড়ুনঃ এস‌ কে সিনহার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা

দেশ-বিদেশের টাটকা খবর আর অন্যান্য সংবাদপত্র পড়তে হলে cbna24.com 

সুন্দর সুন্দর ভিডিও দেখতে হলে প্লিজ আমাদের চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করুন

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

eighteen − nine =