করা হয়। অষ্টিনের বাংলাদেশীরা সম্মিলিতভাবে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন। এই অনুষ্ঠান আয়োজনের উদ্দেশ্য ছিল মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসকে জানা, ধারণ করা এবং পরবর্তী প্রজন্মকে আমাদের সেই গৌরবময় ইতিহাস জানানো। অনুষ্ঠানের সূচনা হয় বুদ্ধিজীবীদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে। শহীদ বুদ্ধিজীবী রাশীদুল হাসানের সন্তান মাহমুদ হাসান বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন। কমিউনিটির পক্ষ থেকে অস্টিন শহরে বসবাসরত তিনজন বীর মুক্তিযোদ্ধাকে সম্মাননা প্রদান করেন একজন শহীদ পরিবারের সন্তান।
অনুষ্ঠানে ১৯৪৭ সাল থেকে ১৯৭১ সাল পর্যন্ত বাংগালীর প্রতিরোধ নিয়ে পরিবেশিত হয় একটি গীতি আলেখ্য। কথা, সুর আর ছন্দে ইতিহাসের গল্পটা তুলে ধরেন অস্টিন কমিউনিটির সদস্যরা। এছাড়াও দলীয় ও একক সঙ্গীত ও নৃত্য পরিবেশনা করেন স্থানীয় শিশু শিল্পীরা। এই ছাড়াও ১৯৭১ সালের ইতিহাস নিয়ে পরিবেশিত হয় গীতিনাট্য একাত্তরের প্রতিচ্ছবি।
অনুষ্ঠানে ১৯৪৭ সাল থেকে ১৯৭১ সাল পর্যন্ত বাংগালীর প্রতিরোধ নিয়ে পরিবেশিত হয় একটি গীতি আলেখ্য। কথা, সুর আর ছন্দে ইতিহাসের গল্পটা তুলে ধরেন অস্টিন কমিউনিটির সদস্যরা। এছাড়াও দলীয় ও একক সঙ্গীত ও নৃত্য পরিবেশনা করেন স্থানীয় শিশু শিল্পীরা। এই ছাড়াও ১৯৭১ সালের ইতিহাস নিয়ে পরিবেশিত হয় গীতিনাট্য একাত্তরের প্রতিচ্ছবি। সেন্টার ফর বাংলাদেশ জেনোসাইড রিসার্চ সেন্টারের সহযোগিতাতে ১৯৭১ সালের দুর্লভ আলোকচিত্র, পত্রিকা, বই এবং বাংলাদেশের বিভিন্ন পরিচিতিমূলক পোস্টার নিয়ে একটি প্রদর্শনীর আয়োজন করা হয়। উপস্থিত দর্শকদের ব্যাপক আগ্রহ দেখা যায় এই প্রদর্শনীর ব্যাপারে। শিশুদের জন্য বিশেষ চিত্রাংকনের আয়োজন করা হয় – রং তুলিতে বাংলাদেশ শিরোনামে।
অনুষ্ঠানের শেষভাগে নব্বুইয়ের দশকের বিখ্যাত ব্যান্ড উইনিং আর ওয়ারফেইজ খ্যাত চন্দন আর বাবনা সঙ্গীত পরিবেশন করেন, সাথে ছিলেন রাজীব, তমাল, ববি ও তুষার। অস্টিনের এশিয়ান আমেরিকান রিসোর্স সেন্টারে অনুষ্ঠিত এই আয়োজন ৮০০ এর বেশি মানুষ উপভোগ করেন।
ওয়াশিংটনে বাংলাদেশ দূতাবাসে ৫৩তম স্বাধীনতা দিবস উদযাপিত বঙ্গবন্ধু এবং মুক্তিযুদ্ধের শহিদের স্বপ্ন বাস্তবায়নের আহ্বান রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ ইমরানের ওয়াশিংটন ডিসি, ২৬ মার্চ, ২০২৩ -সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, এবং মহান মুক্তিযুদ্ধে শহিদের স্বপ্ন বাস্তবায়ন করার নতুন শপথের মাধ্যমে ওয়াশিংটন ডিসিতে অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাসে আজ (রবিবার) যথাযোগ্য মর্যাদায় ৫৩তম স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস […]
কয়েক হাজার অস্ত্রের মুখে পতাকা তুললাম! আ স ম আবদুর রব একাত্তরের পুরো মার্চ মাসটি ছিল অগ্নিঝরা। বাঙালি জাতির শ্রেষ্ঠ অর্জন এই মার্চেই। সিরাজুল আলম খানের পরিকল্পনায় সাবেক ছাত্রনেতা এবং যুবনেতাদের নিয়ে যে নিউক্লিয়াস গড়ে উঠেছিল, সেই নিউক্লিয়াসের নির্দেশে আমি ২ মার্চ স্বাধীনতার পতাকা উত্তোলন করি। পাকিস্তানের পতাকা পুড়িয়ে স্বাধীন বাংলার পতাকা তোলা হয়। সেদিন […]