চিত্রে’র প্রাণবায়ুতে প্রাণ সঁপে আছে,
পত্র পল্লবহীন জীবনে ।
ঘুমগুলোও ভেনিস জাগরণে মত্ত।
গতোকাল যাইনি, বিকেলে’র পোষাক পাল্টাতে।
জানিনা, পাতলা ক্রনিক কালোমানিক প্রিয়া আমার-
ঘর ছেড়েছিলো কিনা রাস্তা’র টানে।
আমার হৃদয়ে’র সেলে, যার- বর্তমানে পূর্ণ আনাগোনা।
ভয়- বেসুমার হয়ে হৃৎপিণ্ড না খুলে বসে !
——————-
ভাবুকটা
ডুবন্ত, ভাসন্ত করে করে- পরিকল্পনাটা যায়- পেছনে।
রাত্রি’র ভেতরে- ডুবে থাকে, স্বপ্ন-চাঁদ ভাগ ভাগ ।
মাঝে’র দিনে পড়ে গেলো- বিজয়ে’র নিকেতন।
শীতে’র জোরাজোরিতে ঘুম-ঘনো প্রভাতী
সকাল দুপুরে’র কানমলে।
সিদ্ধান্ত পাকা নয়- রাত্রি’রই ।
দিবসে’র ভেতরে লুকানো- অগ্রিম পাওনা যা।
তা পলিথিন মোড়ানো- হয়ে রইলো।
ভাবুকটা যে- গিয়েছে, সন্ত্রে’র খোঁজে দুদিনে’র ।।
——————–
শেষ রাত অবধি
একটা অনিহা জন্ম হয়- অযথা’ই ।
সারাতে গেলে, বলবে- সারবেনা ।
এমনও মন দর বাড়ানো’র খেয়াল।
অথবা- সত্যিকার বুঝেনা, বোলে ।
ধরিয়ে দিলে, তারে করে- প্রণতি ।
হবেনা হবেনা, করে-
করে ফেলে- সবি ।
মারটা শেষ রাত অবধি ।।
———————
পর্বান্তর
সমাধানে মেলে-
শ্রমে’র ঘনো-ফল ।
তার পূর্বে’র যতো- হরিহর
সব বৃথা ।
যদিও হরিহর হতে’ই
চাবি-ধরে’র উৎপত্তি ।
পর্ব-কে বাদ দিয়ে-
পর্বান্তরে যাওয়া- যায়না ।।
———————
এক-মাত্র নিড়ান
তারে’র অভাব নেই ।
কিন্তু- যুতে’র অভাব ।
অভাবে’র চারপাশ ঘুরে-ফিরে
জোড়া-তালি’র শ্রম-সাধ্য
পর্ব খাপিয়ে, নিড়িয়ে-
মেলে-না, মনে’র তারিফ সমান ।
এ-পাড়েও অলস, ও-পাড়েও নিরস ।
সান্তনা হয়ে- ঝুলে থাকে,
ধন্য-আবাদ’ই এক-মাত্র নিড়ান ।।
———————-