প্রবাসের সংবাদ ফিচার্ড

মার্কিন আইটি সেক্টরে চাকরির নামে প্রতারণার ফাঁদ

প্রতিষ্ঠানগুলোর লোগো। -এনআরবি নিউজ, নিউ ইয়র্ক

লাইসেন্স নেই ৯টির মধ্যে ৮টিরই
মার্কিন আইটি সেক্টরে চাকরির নামে প্রতারণার ফাঁদ

এনআরবি নিউজ, নিউইয়র্ক থেকে ।। করোনাকালে লকডাউনে যাওয়া কমিউনিটির অনেক উদ্যমী নারী-পুরুষ অনলাইনে চাকরির অভিপ্রায়ে আইটি কোর্স করার কথা ভাবেন। সেই আন্তরিক আগ্রহকে পূঁজি করে কিছু অসাধু ব্যক্তি নিজেদের আইটি স্পেশালিস্ট হিসেবে ঘোষণা দিয়ে মাঠে নেমেছেন। ভার্চুয়ালে তারা নানা কোর্স প্রদানের অঙ্গিকার করছেন। এজন্যে বিস্তারিত প্যাকেজও ঘোষণা করা হয়েছে এবং এখনও তা অব্যাহত রয়েছে। এমনকি তারা চাকরি প্রদানের অঙ্গিকারও করছেন এবং সে জন্যেও মাসিক কিস্তিতে নির্দিষ্ট ফি গ্রহণের চুক্তি করছেন।

নিউইয়র্ক, ভার্জিনিয়া, নিউজার্সি, ক্যালিফোর্নিয়া, পেনসিলভেনিয়া, মিশিগানসহ বেশ কটি স্থানে ডজনখানেকেরও অধিক আইটি কোর্স প্রদানের প্রতিষ্ঠানের অস্তিত্ব রয়েছে। কেউ কেউ বাসার বেসমেন্ট অথবা অন্য ব্যবসার আড়ালেও চালাচ্ছেন তথ্য-প্রযুক্তির সুবাদে অভিনব এই কার্যক্রম। আইটি সম্পর্কে ততটা জ্ঞান নেই কিংবা বিদ্যমান রীতি অনুসরণ করে এইকোর্স পরিচালনা করেন না-এমন কতক প্রবাসীকে মাঝেমধ্যেই গণমাধ্যমে জ্ঞান দিতেও দেখা যায়। এমন লোকের পরিচিত/ঘনিষ্ঠজনেরা তাদের দেখে অথবা কথা শোনে হতবাক হয়ে যাচ্ছেন। কারণ, তারা যা বলেন তার কোন বাস্তবতা বা ভিত্তি থাকে না। আজগুবি কিছু উপস্থাপন করেন নিজের কথিত ব্যবসাকে টিকিয়ে রাখার অভিপ্রায়ে।
এদিকে, নিউইয়র্ক সিটিতে আইটি কোর্স প্রদানের মধ্যদিয়ে উচ্চ বেতনের চাকরির অঙ্গিকারে অন্তত: ৯টি প্রতিষ্ঠানের অস্তিত্ব পাওয়া গেছে। এগুলোর ব্যাপারে নিউইয়র্ক স্টেট এডুকেশন ডিপার্টমেন্টে অনুসন্ধানকালে জানা গেছে, একটিমাত্র প্রতিষ্ঠানের অনুমোদন রয়েছে। অন্যগুলো কখনোই প্রচলিত রীতি ও নির্দ্ধারিত ফি পরিশোধ করে অনুমোদন/লাইসেন্স নেয়নি কিংবা চেষ্টাও করেনি। অর্থাৎ একটিবাদে অন্যগুলো আইনসিদ্ধ নয়। তারা বিদ্যমান আইন লংঘন করছে কোর্স প্রদানের মাধ্যমে। একইসাথে রীতি অনুযায়ী কোন ট্যাক্সও প্রদান করছে না। আইনের দেশ হিসেবে বিবেচিত নিউইয়র্ক তথা যুক্তরাষ্ট্রের আইন ফাঁকি দিয়ে ঢাকঢোল পিটিয়ে এসব প্রতিষ্ঠান ব্যবসা চালাচ্ছে বলে গুরুতর অভিযোগ উঠেছে। শুধু তাই নয়, কমিউনিটির মানুষদেরকেও প্রতারণার ফাঁদে ফেলা হচ্ছে। কোর্স গ্রহণের পরই চাকরি পাইয়ে দেয়ার অঙ্গিকারের ৮০% পূরণ হচ্ছে না। এই বিপুলসংখ্যক প্রবাসী মোটা অর্থ ব্যয়ের খেসারত দিচ্ছে করোনাকালে। চাকরি কেন পাচ্ছেন না জানতে চাইলে ঐসব প্রতিষ্ঠানের কর্তা ব্যক্তিরা কোর্স গ্রহণকারিদের সোজা উত্তর দেন যে, চাকরির চেষ্টা করা হচ্ছে। না পাওয়া পর্যন্ত যত রকমের সহায়তা সেটা অব্যাহত রাখা হবে। চাকরি না পেলে অঙ্গিকার অনুযায়ী (চাকরির বেতন থেকে মাসিক নির্দিষ্ট পরিমাণের) ফি নেয়া হবে না। উল্লেখ্য, কোর্স প্রদানের ফি আগেই নেয়া হয়। অতি স¤প্রতি অনুমোদনহীন আরেকটি প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে কোর্স প্রদানের প্রচারণা চালানো হচ্ছে। মাঝেমধ্যে জ্যাকসন হাইটস, জ্যামাইকা, ব্রঙ্কসের ব্যস্ততম এলাকায় ফ্লায়ার বিতরণের দৃশ্য প্রবাসীদের দৃষ্টি এড়ায় না। গেল সপ্তাহে ‘আমেরিকান বাংলাদেশ কমিউনিটি ইনফো টেক’ তথা এবিসিআইটি নামক নতুন একটি সংস্থার প্রচারণা শুরু হয়েছে। ব্রুকলীনের লিবার্টি এভিনিউর যে ঠিকানা ব্যবহার করে গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন কোর্সের কথা বলা হচ্ছে, সেই ঠিকানায় বিডিটেক সলিউশন নামে আরেকটি প্রতিষ্ঠান রয়েছে আগে থেকেই। এবিসিআইটির প্রচারণায় উল্লেখ করা হচ্ছে : রোববার সশরীরে এবং সোমবার ক্লাস নেয়া হবে অনলাইনে। কোর্সের মধ্যে রয়েছে ম্যানুয়াল টেস্টিং-টেস্ট প্ল্যান. টেস্ট কেস, বিএলসি, টাইপ অব টেস্টিং, জিরা এ্যান্ড যেফির। ব্যাকেন্ড টেস্টিং-এ এসকিউএল এবং রেস্ট এপিআই। প্রোগ্রামিং এ্যান্ড অটোমেশন টেস্টিংয়ে জাভা কোর, কিউকাম্বার বিডিডি উইথ সিলেনিয়াম ওয়েবড্রাইভার, টেস্ট এনজিএ্যান্ড ম্যাভেন (পিওএম), বেসিক জাভা স্ক্রিপ্ট, এপিআই অটোমেশন, এক্সএমএল/সিএসএস/এইচটিএমএল/জেএসওএন/এক্সপাথ, জিআইটি হাব/ডকার/জেনকিন্স ফর সিআই/সিডি পাইপলাইন। এসব কোর্স গ্রহণের ফি-সহ যাবতীয় পরামর্শের জন্যে হোয়াইটসঅ্যাপে যোগাযোগের আহবান জানানো হয়েছে। এবিসিআইটির নম্বরে ফোন করলে তা রিসিভ করেন বিডিটেক সলিউশনের নজরুল ইসলাম। তিনি এ সংবাদদাতাকে বললেন, বিডিটেক সলিউশন আপাতত: বন্ধ রেখেছি। শিক্ষার্থী পেলে তা পুনরায় চালু করবো। এবিসিআইটির ফুল কোর্সের জন্যে ফি ধার্য করেছেন তিন হাজার ডলার। কোর্স শেষে চাকরির নিশ্চয়তা নেই। সেজন্যে কোন ফি নেন না বলে জানালেন তিনি। যথারীতি বিডি টেক সলিউশনের মত এবিসিআইটিরও কোন লাইসেন্স রয়েছে বলে নিউইয়র্ক এডুকেশন দফতরে উল্লেখ নেই কিংবা এজন্যে আবেদন করা হয়েছে বলেও তারা জানেন না।
অভিযোগ সম্পর্কে অনুসন্ধানকালে স্মার্ট টেক আইটি, বিডিটেক সলিউশন, ট্র্যান্সফোটেক, টেকনোসফটের কর্মকর্তারা জানান, তারা কোর্স দিচ্ছেন নির্দিষ্ট পরিমাণের ফি’র মাধ্যমে। কোর্স সম্পন্নের কোন সার্টিফিকেটের প্রয়োজন হয় না চাকরির সময়। তাই তারা এডুকেশন ডিপার্টমেন্টের লাইসেন্স/অনুমোদন/স্বীকৃতির তোয়াক্কা করেন না। আরো জানা গেছে, তারা করোনার পরিপ্রেক্ষিতে ডিসকাউন্ট ঘোষণা করেছেন কোর্স দিতে। ক্লাস চালানো হচ্ছে অনলাইনে। তবে ফি প্রদানসহ আনুষঙ্গিক প্রয়োজনে অফিসে যেতে হয় শিক্ষার্থীকে।
শিক্ষা বিভাগের রীতি অনুযায়ী ফি’র বিনিময়ে কোর্স দিলেই রেজিস্ট্রেশন করে লাইসেন্স নিতে হয়। প্রতিষ্ঠানটির শিক্ষকের যোগ্যতার লাইসেন্স এবং জব প্লেসমেন্টের অনুমোদনও লাগে। এসবের জন্যে বার্ষিক ফি দিতে হবে। আয়-ব্যয়ের হিসাব সাবমিট করার পর ট্যাক্স প্রদানের বিধিও অনুসরণ করতে হয়। অর্থাৎ সবকিছুর জন্যে বিদ্যমান একটি আইন রয়েছে নিউইয়র্কসহ সমস্ত স্টেটে।
নিউইয়র্কের পিপলএনটেক ইন্সটিটিউটের সিইও ইঞ্জিনিয়ার আববকর হানিফের কাছে স্টেট এডুকেশন ডিপার্টমেন্টের অনুমোদন/রেজিস্ট্রেশন/ স্বীকৃতিপত্র রয়েছে কিনা অথবা কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে কোন লাইসেন্সের দরকার হয় কিনা জানতে চাইলে তিনি এনআরবি নিউজকে বললেন, অবশ্যই লাইসেন্স লাগে। বহুদিন যাবত আমি এই প্রতিষ্ঠান চালাচ্ছি। রীতি অনুযায়ী সবকিছু করা হয়েছে এবং নবায়নের ব্যবস্থাও করে আসছি। একটি বিষয় সকলেই জানেন, তা হচ্ছে এদেশে কোন শিক্ষা ফি’র বিনিময়ে দেয়া হলেই এডুকেশন ডিপার্টমেন্টের লাইসেন্সের প্রয়োজন হয়। ভার্জিনিয়ার এসসিএইচইভি (স্টেট কাউন্সিল অব হাইয়ার এডুকেশন ফর ভার্জিনিয়া) এবং নিউইয়র্কের বিপিএসএস’র (ব্যুরো অব প্রপাইটারি স্কুল সুপারভিশন) অনুমোদন নিয়েছি। এমনকি শিক্ষা প্রদানের কারিক্যুলাম, শিক্ষক, প্রতিষ্ঠানটি পরিচালনার যোগ্য এজেন্ট এবং পরিচালনা-পর্ষদের জন্যেও অনুমোদন নিতে হয়। সবকিছু যথারীতি করেছে পিপলএনটেক। আমরা কোর্সের বিনিময়ে ফি নিচ্ছি, তার রশীদ দিয়ে থাকি। বছর শেষে বিদ্যমান আইন অনুযায়ী ট্যাক্স-বিবরণীও পেশ করে আসছি। অডজব থেকে উচ্চ বেতনে বহু প্রবাসীকে চাকরি পাইয়ে দেয়ার কারণে ‘ম্যাজিকম্যান’ খেতাবে অভিষিক্ত ইঞ্জিনিয়ার আবুবকর হানিফ বলেন, আমরা নিউইয়র্ক সিটি কঞ্জ্যুমার ডিপার্টমেন্ট থেকে জব প্লেসমেন্টের লাইসেন্স করেছি। এ্যাম্পলয়মেন্ট এজেন্সীর লাইসেন্সও রয়েছে আমাদের। অর্থাৎ ডিপার্টমেন্ট অব এডুকেশনের স্বীকৃত প্রতিষ্ঠান হচ্ছে ‘পিপলএনটেক’। আবু হানিফ বলেন, প্রতি বছরই আমাদের প্রতিষ্ঠান অডিট করা হয় আগাম না জানিয়ে। অর্থাৎ ইন্সটিটিউট যথানিয়মে পরিচালিত হচ্ছে কিনা তা মনিটরিং করে থাকে শিক্ষা বিভাগ। তিনি বলেন, ভার্জিনিয়ায় লাইসেন্সের ফি হচ্ছে ২৫০০ ডলার এবং নিউইয়র্কে লাগে ১০ হাজার ডলার। স্টেটের রেগুলেটরী ডিপার্টমেন্ট খুবই তৎপর যাতে কেউ প্রতারিত না হয়। তিনি বিশেষভাবে উল্লেখ করেন, শিক্ষা যারা দেন অর্থাৎ শিক্ষক/ইন্সট্রাক্টর এবং যারা প্রতিষ্ঠান পরিচালনায় রয়েছেন সেই এজেন্টগণকেও স্টেটের অনুমোদন নিতে হয়। কী শিক্ষা কীভাবে দিচ্ছি-সেটিরও অনুমোদন নিয়েছি। এসব নিতে হয় বিপিএসএস থেকে। কোর্স শেষ হলে চাকরির ব্যবস্থা করছি আমরা। ফি নিয়ে থাকি। এজন্যে আমরা নিউইয়র্ক সিটি ডিপার্টমেন্ট অব কঞ্জ্যুমার এফেয়ার্স (এনওয়াইসিডিসিএ) থেকে এমপ্লয়মেন্ট এজেন্সির লাইসেন্স নিয়েছি। অর্থাৎ পিপলএনটেক ডিপার্টমেন্ট অব এডুকেশনের অথরাইজড ইন্সটিটিউট। এজন্যেই আমাদের কোর্স গ্রহণকারিরা অধিক হারে চাকরিতে ঢুকতে সক্ষম হচ্ছেন।
এমনি অবস্থায় বিশ্বের রাজধানী হিসেবে খ্যাত নিউইয়র্ক সিটিতে বিদ্যমান আইন লংঘন করে ঢাকঢোল পিটিয়ে নিজ কমিউনিটির লোকজনের পাশাপাশি ফেডারেল ও স্থানীয় সরকারের সাথে প্রতারণা করার ঘটনায় সুধীজনেও নানা প্রশ্নের উদ্রেক করেছে। তারা মনে করছেন, আইন মেনে প্রতিষ্ঠান চালানোর অর্থ হচ্ছে সার্ভিসের গুণগত মান এবং শিক্ষার্ধীদের সাথে করা অঙ্গিকারের হান্ড্রেড পার্সেন্ট বাস্তবায়িত হওয়া। সে ক্ষেত্রে করোনায় লন্ডভন্ড কমিউনিটির অসহায় লোকজনের সাথে প্রতারণার এমন ফাঁদ পাতায় হতবাক হয়েছেন অনেকে। তারা কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন আইন লংঘনকারিদের বিরুদ্ধে যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণে।
এদিকে, প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী নিউইয়র্ক স্টেটে স্কুল পরিচালনার জন্য স্টেট এডুকেশন ডিপার্টমেন্টের সুনির্দিষ্ট আইন রয়েছে। নিউইয়র্ক স্টেট এডুকেশন ল’ এর ৫০০১ হতে ৫০১০ পর্যন্ত আইনগুলিতে এর বিশদ বিবরণ রয়েছে।
৫০০১.বিধি বলতে লাইসেন্স প্রাপ্ত প্রাইভেট ক্যারিয়ার স্কুল। এতে বলা হয়েছে, ৫০০১ বিধির স্কুল অবশ্যই লাইসেন্স প্রাপ্ত হতে হবে: বিধি অনুযায়ী ছাড়প্রাপ্ত না হলে নিউইয়র্ক এডুকেশন ডিপার্টমেন্টের লাইসেন্স ছাড়া কোনো ব্যক্তি, দল, ফার্ম, কর্পোরেশন বা ব্যক্তি মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান টিউশন ফী বা অর্থের বিনিময়ে কোনো বিষয়ে শিক্ষাদান বা প্রশিক্ষণ প্রদান করতে পারবে না। স্কুল বলতে শুধু আইটি সেক্টর নয়, অন্যান্য টিউটোরিয়ালকেও বোঝানো হয়েছে। ৫০০১(২) ছাড়প্রাপ্ত প্রতিষ্ঠানের ধরণ -স্টেটে ডিগ্রী প্রদান করার ক্ষমতা প্রাপ্ত প্রতিষ্ঠান ও কিন্ডারগার্টেন, নার্সারী, প্রাথমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এবং সরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, কেবলমাত্র প্রতিবন্ধীদের প্রশিক্ষণ দানকারী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, যে সকল প্রতিষ্ঠান প্রশিক্ষণার্থী হতে ফী না নিয়ে নিজেদের কর্মীদের প্রশিক্ষণ প্রদান করে ইত্যাদি। ৫০০১ এ বর্ণিত আইন অমান্যকারী প্রতিষ্ঠান সমূহের উপর সিভিল পেনাল্টির বিধান আইনের ৫০০৩ এ বিস্তারিত রয়েছে। এগুলো হচ্ছে ৫০০৩: ডিসিপ্লিনারি অ্যাকশন, শুনানি ও জরিমানা । ৫০০৩(৬). সিভিল পেনাল্টি ও অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ সেঙ্কশন। ৫০০৩(৬)বি -অনুযায়ী যে কোনো ভায়োলেশনের কারণে কমিশনার সিভিল পেনাল্টির নির্দেশ প্রদান করতে পারেন যার পরিমাণ ৭৫ হাজার ডলার এবং প্রতিষ্ঠানের নথিভুক্ত লাভের দ্বিগুন এর মধ্যে যা অধিক ও ৫০০৩(৬)বি(র ) ৫০০১ এর আইন অমান্য করে বিনা লাইসেন্সে স্কুল পরিচালনা করা, মেয়াদোত্তীর্ণ লাইসেন্সে স্কুল পরিচালনা করা।


সর্বশেষ সংবাদ

দেশ-বিদেশের টাটকা খবর আর অন্যান্য সংবাদপত্র পড়তে হলে CBNA24.com

সুন্দর সুন্দর ভিডিও দেখতে হলে প্লিজ আমাদের চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করুন

আমাদের ফেসবুক পেজ   https://www.facebook.com/deshdiganta.cbna24 লাইক দিন এবং অভিমত জানান

সংবাদটি শেয়ার করুন