দেশের সংবাদ

বাংলাদেশে নতুন করোনা রোগী শনাক্ত ১২৭৩ জন, মৃত্যু ১৪ জনের

বাংলাদেশে নতুন করোনা রোগী শনাক্ত

 

গত ২৪ ঘন্টায় বাংলাদেশে নতুন করোনা রোগী শনাক্ত আরও ১২৭৩ জন, আর এ সময়ে করোনাভাইরাস আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুবরণ করেছেন ১৪ জন এবং সুস্থ্য হয়েছেন ২৩৫ জন।

এ নিয়ে বাংলাদেশে মোট আক্রান্ত হিসেবে শনাক্ত হয়েছেন ২২,২৬৮ জন। আর এখন পর্যন্ত মোট মৃতের সংখ্যা ৩২৮ জন।

গত ২৪ ঘন্টায় মোট নমুনা পরিক্ষা করা হয়েছে ৮,১১৪ টি।

আজ রবিবার নিয়মিত অনলাইন স্বাস্থ্য বুলেটিনে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক নাসিমা সুলতানা এসব তথ্য জানিয়েছেন।

দেশে প্রথম করোনা রোগী শনাক্ত হওয়ার কথা জানানো হয় গত ৮ মার্চ।

এর আগে গত ডিসেম্বরে চীনের উহানে করোনাভাইরাসের আঘাত আসে। এরপর এটি বিশ্বের বিভিন্ন দেশ ও অঞ্চলে ছড়িয়ে পড়ে। এ পর্যন্ত বিশ্বে দুই লাখের বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছে।

সূত্রঃ অনলাইন স্বাস্থ্য বুলেটিন

 

দেশের সবচেয়ে বড় কোভিড হাসপাতাল চালু

iccb

চালু হলো দেশের সবচেয়ে বড় কোভিড হাসপাতাল। রাজধানীর বসুন্ধরা কনভেনশন সেন্টারে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এবং বসুন্ধরা গ্রুপের উদ্যোগে এই হাপাতাল নির্মাণ করা হয়েছে। যেখানে করোনা আক্রান্তদের আইসোলেশন সুবিধাসহ রোগীদের জন্য থাকছে আইসিউ সুবিধা।

হাসপাতাল উদ্বোধন করে স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক সতর্ক করে বলেন, স্বাস্থ্যবিধি না মানলে সংক্রমণ আরো বাড়বে।

দেশের সর্ববৃহৎ কোভিড হাসপাতাল। করোনা রোগীদের আইসিও থেকে শুরু করে অইসোলেশ ইউনিটসহ সব ধরনের সুযোগ সুবিধা থাকছে।

এরই মধ্যে হাপাতালে যোগ দিয়েছে ১৯১ জন ডাক্তার। হাসপাতালে সব যন্ত্রপাতি স্থাপনের সাথে সাথে বাকি ডক্তার এবং নার্সরাও যোগ দেয়ার কথা রয়েছে।

দ্রুত সময়ে মধ্যে প্রস্তুত হওয়া ২০১৩ শয্যার আইসোলেশন ইউনিট এবং ৭১ শয্যার আইসিও সুবিধা রেখে হাসপাতালটি রোববার অনুষ্ঠানিক ভাবে স্বাস্থ্যমন্ত্রীর কাছে হস্তান্তর করে বসুন্ধরা কর্তৃপক্ষ।

অনুষ্ঠানে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, যানবাহন থেকে শুরু সব খানে স্বাস্থ্যবিধি না মানার কারণেই বাড়ছে করোনা সংক্রমণ। তাই আইন প্রয়োগকারী সংস্থাকে আরও কঠোর হওয়ার আহ্বান মন্ত্রীর।

স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, রিকশা, সিএনজি থেকে জটলা করে করোনা ছড়ায়। ফেরিঘাট, দোকানের সামনে জটলা দেখে আমরা আতঙ্কিত হই। কারণ এতে সংক্রমণ বাড়ে। আর বাড়ছেও।

বসুন্ধরার এই হাসপাতালে করোনা আক্রান্তদের চিকিৎসাজন্য ৪১ কোটি টাকার বেশি বরাদ্দ করেছে সরকার।

এই ধরনের আইসোলেশন ইউনিটে যদি করোনা রোগীদের নিয়ে আশা যায় এবং রোগীর ধরন বুঝে যদি বিভিন্ন ভাগে ভাগ করে চিকিৎসা দেয়া সম্ভব হয়। তাহলে বাসায় থেকে চিকিৎসা না পাওয়ার হার যেমন কমবে একই সাথে কমবে মৃত্যু ঝুঁকি।

 

বাঅ/এমএ


সর্বশেষ সংবাদ

দেশ-বিদেশের টাটকা খবর আর অন্যান্য সংবাদপত্র পড়তে হলে cbna24.com

সুন্দর সুন্দর ভিডিও দেখতে হলে প্লিজ আমাদের চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করুন

 

সংবাদটি শেয়ার করুন